অবসরপ্রাপ্ত? বেকার? পাড়াশুনা বন্ধ অথবা অপর্যাপ্ত আয়? আপনার নিজের ইন্টারনেট ব্যবসা শুরু করুন ঘরে বসেই। আপনার স্বপ্ন পূরণের এবং মহৎ উদ্দেশ্যসাধনের জন্য গৃহভিত্তিক আয় করে প্রকৃত সম্পদ গড়ে তুলুন। এই কাজ প্রকৃতই “WORLD WIDE INCOME SYSTEM”! এর জন্য প্রয়োজন শুধু আপআপনাকে, আপনার মনোযোগ, ধৈর্য্য, যত্ন, বুদ্ধি ও কুশলতাকে - সমস্ত প্রশিক্ষণ ও সহায়তা, ওয়েবসাইট এবং পণ্য বিনামূল্যে উপলব্ধ! শূন্য শতাংশ ঝুঁকি, তবে ভাবছেন কেন? কোনো ফিস দিতে হবে না অথবা কোনো ব্যয় করতে হবে না; কোনো সময়সীমা নেই। আজই নথিভুক্ত হোন, আর এর জন্য- ক্লিক করুন এখানে
৩১ আগস্ট, ২০১১
দশম শ্রেণির জীবন বিজ্ঞান = ভাইরাস ও জীবাণু
৩১ আগস্ট, ২০১১
ক. সঠিক উত্তর নির্বাচনঃ
০১> ছত্রাকঘটিত একটি রোগ হল –
i) গমের মরিচা রোগ; ii) ম্যালেরিয়া; iii) আমাশয়; iv) কলরা।
উত্তরঃ- গমের মরিচা রোগ।
০২> রক্তর মা্ধ্যমে সংক্রামিত হয় এমন একটি রোগ হল-
i) পোলিও; ii) AIDS; iii) যক্ষ্মা; iv) কলের।
উত্তরঃ- AIDS।
০৩> আদ্যপ্রাণী দ্বারা সৃষ্ট একটি রোগ হল-
i) গমের মরিচা রোগ; ii) কলেরা; iii) আমাশয়; iv) ইনফ্লুয়জা।
উত্তরঃ- আমাশয়।
০৪> ম্যালেরিয়া সংক্রমণকারী প্রাণীটি হল-
I) মাছি; ii) অ্যানোফিলিস; iii) কিউলেক্স; iv) এডিস।
উত্তরঃ- অ্যানোফিলিস।
০৫> একটি ভাইরাসঘটিত রোগ হল-
i) কলেরা; ii) টাইফয়েড; iii) ম্যালেরিয়া; iv) পোলিও।
উত্তরঃ- পোলিও।
খ. এক বাক্যে উত্তরঃ
০১> একটি অপকারী ছত্রাকের নাম লেখো।
উত্তরঃ- পাকসিনিয়া গ্রামিনিস।
০২> মানুষের কলেরা রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণুটি কোন জাতীয়?
উত্তরঃ- ভিব্রিও কলেরি। ব্যাকটেরিয়া।
০৩> একটি উপকারী ব্যাকটিরিয়ার নাম লেখো।
উত্তরঃ- ল্যাকটোব্যাসিলাস ট্রাইকোডিস।
০৪> ব্যাকটিরিয়া আক্রমণকারী একটি ভাইরাসের নাম লেখো।
উত্তরঃ- ব্যাকটেরিওফাজ।
০৫> HIV-এরপুরো কথাটি কী?
উত্তরঃ- হিউম্যান ইমিউনো ডেফিসিয়েন্সি ভাইরাস।
০৬> রক্তদানের মাধ্যমে সংক্রামিত যকৃতের একটি রোগের নাম লেখো।
উত্তরঃ- হেপাটাইটিস/জন্ডিস।
০৭> ভাইরাসের একটি সজীব বৈশিষ্ট্য লখো।
উত্তরঃ- ভাইরাস কেবল পোষক কোশেই প্রজননক্ষম।
০৮> যে ছত্রাক শর্করা থেকে অ্যালকোহল উৎপন্ন করে তার বিজ্ঞানসম্মত নাম লেখো।
উত্তরঃ-স্যাকারোমাইসিস।
গ. অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নঃ
০১> উপকারী ছত্রাক হিসেবে ইস্টের দুটি ব্যবহারিক প্রয়গ উল্লেখ করো।
উত্তরঃ- i) ইস্ট থেকে ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স ট্যাবলেট তৈরী হয়।
ii) বেকারি শিল্পে ইস্ট কেক, পাঁউরূটি প্রভৃতি তৈরীতে ব্যবহৃত হয়।
০২> টিকাকরণের প্রয়োজনীয়তা কী?
উত্তরঃ- ভ্যাকসিন হল এমন এক ব্যাবস্থা যাতে কোনো নির্দিষ্ট রোগের জীবাণু বা ভাইরাস থেকেই ওই রোগের প্রতিষেধক তৈরী করা হয় এবং রোগ সংক্রমন যাতে না হয় তাই আগে থেকেই ওই রোগের টিকা বা ভ্যাকসিন দেহে প্রবেশ করিয়ে দেওয়া হয় যা দেহে ওই রোগের বিরূদ্ধে অনাক্রম্যতা সৃষ্টি করতে পারে।
ঘ. সংক্ষিপ্ত প্রশ্নঃ
০১> ইস্ট কোন প্রকার অনুজীব এবং একে উপকারী ছত্রাক বলা হয় কেন?
উত্তরঃ- ইস্ট উপকারী ছএাক। কারণ-
i) ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স ট্যাবলেট তৈরী হয়।
ii) বেকারি শিল্পে ইস্ট কেক,পাঁউরূটি তৈরী হয়।
ii) ইস্ট থেকে প্রাপ্ত উৎসেচক জাইমেজ বিভিন্নশিল্পে ব্যবহৃত হয়।
iv) শর্করা জাতীয় খাদ্যকে গেঁজিয়ে ইস্ট অ্যালকোহল তৈরী করে, যা বিভিন্ন ঔষধ সংরক্ষণে কাজে লাগে।
০২> মাছির সাহায্যে সংক্রামিত হয় এমন দুটি রোগের নাম লেখো এবং ওই রোগ দুটির বিস্তারে মাছির ভূমিকা উল্লেখ কর।
উত্তরঃ- মাছির সাহায্যে সংক্রামিত দুটি রোগ হল টাইফয়েড এবং কলেরা।
এই রোগ বিস্তারে মাছির ভূমিকা হল-
i) মাছির সারাদেহ এবং সন্ধিল পদগুলো ঘন রোমে ঢাকা থাকে। বিভিন্ন রোগজীবাণু এই রোমে আটকে থাকে। মাছি যখন আঢাকা খাদ্যবস্তুতে বসে তখন ঐ রোগ জীবাণু দ্বারা মানুষের খাদ্য কলুষিত হয়।
ii) মাছি খাদ্য বস্তুর মধ্যে বমি করলেও তা বিভিন্ন জীবাণু দ্বারা সংক্রমিত হয়।
iii) মাছি তার মলের মাধ্যমেও জীবাণু ত্যাগ করে এবং খাদ্যবস্তু সংক্রামিত করে।
০৩> অনাক্রম্যকরণ কীভাবে ঘটে তা ব্যাখ্যা করো এবং একটি উদাহরণ দাও।
উত্তরঃ- সংক্রামক রোগের জীবাণু বা ভাইরাসের নিজ নিজ অ্যান্টিজেন বা প্রোটিন থাকে। কোনো রোগজীবাণু দেহে প্রবেশ করলে তা দেহে বিষ সৃষ্টি করে। ঐ রোগের জীবাণু বা ভাইরাস যদি কৃত্রিম উপায়ে জীবদেহে প্রবেশ করানো যায় তবে দেহের মধ্যে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সৃষ্টি হয়। একেই অনাক্রম্যকরণ বলা হয়।যেমন-
কলেরা রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া, ভিব্রিও কলেরি-এর অধিবিষ স্বল্প পরিমাণে দেহে প্রবেশ করালে ঐ রোগের প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে ওঠে।
Image via Wikipedia
০৪> মনবদেহে ইনফ্লুয়েঞ্জা, পোলিও এবং AIDS-এর সংক্রমণ কীভাবে ঘটে?
উত্তরঃ- ইনফ্লুয়েঞ্জাঃ হাঁচি, কাশি ইত্যাদির মাধ্যমে সংক্রামিত হয়।
পোলিওঃ দূষিত জলের মাধ্যমে সংক্রামিত হয়।
AIDS: যৌন সংসর্গ, রক্তের সংযোগ, রক্ত প্রদান, মায়ের দেহ থেকে সন্তামের দেহে সংক্রামিত হয়।
০৫> টিকাকরণের সংজ্ঞা লেখো। টিকাকরণের মাধ্যমে প্রতিরোধ করা যায় এমন দুটি রোগের নাম লেখো।
উত্তরঃ- যে কৃত্রিম পদ্ধতি অবলম্বন করে একটি নির্দিষ্ট রোগের বিরুদ্ধে জীবাণুর একটি অতি দূর্বল কালচার দেহে প্রবেশ করিয়ে লিম্ফোস্ইটকে উত্তেজিত করে ওই রোগের বিরুদ্ধে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিবডির উৎপত্তি ঘটানো হয়, তাকে টিকাকরণ বলে।
টিকাকরণের মাধ্যমে প্রতিরোধ করা হয়- পোলিও, হাম।লেখক সম্পর্কে
নতুন এবং অনভিজ্ঞ ব্লগারদের জন্য ব্লগ ডিজাইন এবং বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে লেখা শুরু করলাম। পরবর্তীতে ইন্টারনেট, পড়াশুনা, সি.এস.এস., এম.এস.অফিস, অনলাইন আয়, ওয়েব হোস্টিং ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয় নিয়ে লেখার ইচ্ছে আছে। সঙ্গে থাকুন, পরামর্শ দিন, মন্তব্য করুন।
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
0 টি মন্তব্য:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন