ক. সঠিক উত্তর নির্বাচনঃ-
০১> উল্লিখিত কোনটির সঙ্গে স্বোয়ান কোশ যুক্ত থাকে?
i> ডেনড্রাইট ii> অ্যাক্সন iii> কোশদেহ iv> সাইন্যাপস।
উত্তরঃ- অ্যাক্সন।
০২> মানবদেহের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণকারী অংশটি হলঃ
i> গুরুমস্তিষ্ক ii> লঘুমস্তিষ্ক iii> পনস iv> সুষুম্নাশীর্ষক
উত্তরঃ- লঘুমস্তিষ্ক।
০৩> মানুষের অক্ষিগোলকের যে অংশটি আলোক সুবেদী তা হলঃ
i> কোরয়েড ii> স্ক্লেরা iii> করনিয়া iv> রেটিনা
উত্তরঃ- রেটিনা।
খ. একটি বাক্যে উত্তরঃ-
০১> পরপর অবস্থিত দুটি নিউরোনের সংযোগস্থলকে কী বলে?
উত্তরঃ- সাইন্যাপস বা প্রান্তসন্নিকর্ষ।
০২> মানুষের চক্ষুতে তারারন্ধ্রর কাজ কী?
উত্তরঃ- তারারন্ধ্রের মধ্য দিয়ে আলো চোখের মধ্যে প্রবেশ করে।
০৩> স্নায়ুকোশের কোন অংশ পূর্ববর্তী স্নায়ুকোশ থেকে স্নায়ুস্পন্দন গ্রহণ করে কোশদেহে পাঠায় ?
উত্তরঃ- ডেনড্রন।
০৪> মানবচক্ষুতে অচ্ছোদপটল বা করনিয়ার কাজ কী?
উত্তরঃ- অচ্ছোদপটল আলোকরশ্মিকে প্রতিসারিত করে একগুচ্ছ অভিসারী আলোকরশ্মিতে পরিবর্তিত করে।
০৫> কোন তন্র প্রাণীদেহে বিভিন্ন অঙ্গের কার্যের মধ্যে সমন্বয়সাধন করে?
উত্তরঃ- স্নায়ুতন্ত্র।
০৬> স্নায়ুকোশের কোন অংশ কোশদেহ থেকে স্নায়ুস্পন্দন পরবর্তী স্নায়ুকোশে পৌঁছাতে সাহায্য করে?
উত্তরঃ- অ্যাক্সন।
০৭> মানবমস্তিষ্কের তিনস্তর বিশিষ্ট ঝিল্লি আবরণীকে একএে --- বলে?
উত্তরঃ- মেনিনজেস।
০৮> জিভের কোন অংশ দিয়ে আমরা তেতো অনুভব করি?
উত্তরঃ- পশ্চাদভাগে।
০৯> মানব কর্ণের কোন অংশে ককলিয়া অবস্থিত?
উত্তরঃ- অন্তঃকর্ণে।
১০> স্নায়ুগ্রন্থি কাকে বলে?
উত্তরঃ- কোন স্নায়ুর মধ্যে অনেকগুলি কোশদেহের একত্র অবস্থানের ফলে স্নায়ুর যে অংশ উঁচু হয়ে ওঠে. তাকে স্নায়ুগ্রন্থি বা গ্যাংলিয়ন বলে।
১১> মানুষের কানের একটি কাজ ‘শ্রবণ’ অন্যটি কী?
উত্তরঃ- ভারসাম্য রক্ষা।
গ. অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তরঃ-
০১> প্রতিবর্ত ক্রিয়া কাকে বলে? কয় প্রকার ও কী কী উদাহরণসহ বুঝিয়ে দাও।
উত্তরঃ- প্রতিবর্ত ক্রিয়াঃ অভ্যন্তরীণ বা বাহ্যিক কারণে মস্তিষ্কের নির্দেশ ছাড়াই সুষুম্নাকান্ডের মাধ্যমে স্বতঃস্ফুর্তভাবে কোন কার্য দ্রুত সম্পন্ন হলে তাকে প্রতিবর্ত ক্রিয়া বলে।
প্রকারভেদঃ প্রতিবর্ত ক্রিয়া দুই প্রকার, যথা-
i> সহজাত প্রতিবর্ত ক্রিয়াঃ জন্মসূত্রে পূর্বপুরুষের কাছ থেকে যেসব প্রতিবর্ত ক্রিয়া পাওয়া যায় তাকে সহজাত প্রতিবর্ত ক্রিয়া বলে। যেমন- হাতে ছ্যাঁকা লাগলে হাত সরিয়ে নেওয়া, চোখে তীব্র আলো পড়লে চোখ বন্ধ হয়ে যাওয়া।
ii> অর্জিত প্রতিবর্ত ক্রিয়াঃ বিভিন্ন অভিজ্ঞতার মাধ্যমে যেসব প্রতিবর্ত ক্রিয়া অর্জিত হয় তাদের অর্জিত প্রতিবর্ত ক্রিয়া বলে। যেমন- হাঁটতে শেখা, সাঁতার কাটা।
০২> অন্তর্বাহী স্নায়ু ও বহির্বাহী স্নায়ুর একটি করে বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো।
উত্তরঃ- অন্তর্বাহী স্নায়ু সংজ্ঞাবহ নিউরোন দিয়ে গঠিত, ডেনড্রন দীর্ঘ এবং অ্যাক্সন ক্ষুদ্র।
বহির্বাহী স্নায়ু আজ্ঞাবহ নিউরোন দিয়ে গঠিত, ডেনড্রন ক্ষুদ্র এবং অ্যাক্সন দীর্ঘ।
০৩> জ্ঞানেন্দ্রিয় হিসাবে ত্বকের কাজ সংক্ষেপে আলোচনা করো।
উত্তরঃ- ত্বক হল স্পর্শেন্দ্রিয়। ত্বকের প্রায় সর্বত্র সংবেদী নার্ভের মুক্তপ্রান্ত সরাসরি নামের গ্রাহকের মাধ্যমে ছড়িয়ে থাকে। এর মাধ্যমে ত্বক শুধু স্পর্শই নয় তাপ, চাপ, উষ্ণতা প্রভৃতি অনুভব করতে পারে।
০৪> কর্ণপটহ থেকে শব্দতরঙ্গ কীভাবে অন্তঃকর্ণ পর্যন্ত পৌঁছায়?
উত্তরঃ- মধ্যকর্ণ তিনটি অস্থি ও দুটি পেশী দিয়ে গঠিত। অস্থি তিনটি হল- মেলিয়াস, ইনকাস ও স্টেপিস। এই অস্থি তিনটি অস্থিসন্ধি লিগামেন্ট দিয়ে পরস্পর যুক্ত থাকে। এর মধ্য দিয়েই শব্দ কর্ণপটহ থেকে অন্তঃকর্ণে পৌঁছায়।
০৫> অ্যাক্সন ও ডেনড্রনের একটি গঠনগত ও একটি কার্যগত পার্থক্য লেখো।
উত্তরঃ-
অ্যাক্সন | ডেনড্রন |
i> অপেক্ষাকৃত লম্বা এবং খুব অল্প শাখা-প্রশাখাযুক্ত হয়। ii> স্নায়ুস্পন্দন কোশদেহ থেকে পরবর্তী স্নায়ুকোশে বহন করে। | i> অপেক্ষাকৃত ছোট এবং বহু শাখা-প্রশাখাযুক্ত হয়। ii> স্নায়ুস্পন্দন স্নায়ুকোশ থেকে কোশদেহে বহন করে। |
০৬> মানুষের অন্তঃকর্ণের দুটি কাজ লেখো।
উত্তরঃ- মানুষের অন্তঃকর্ণের দুটি কাজ হল-
i> অনুভূতি মস্তিষ্কে পৌঁছে দেওয়া।
ii> দেহের ভারসাম্য বজায় রাখা।
০৭> সংজ্ঞাবহ ও চেষ্টীয় স্নায়ুর একটি করে উদাহরণসহ প্রধান পার্থক্য লেখো।
উত্তরঃ-
সংজ্ঞাবহ স্নায়ু | চেষ্টীয় স্নায়ু |
গ্রাহক থেকে স্নায়ুস্পন্দন কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে নিয়ে যায়। যেমন- অডিটরি, অ্যাপটিক নার্ভ। | কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র থেকে নির্দেশ কারক অঙ্গে নিয়ে যায়। যেমন- স্পাইনাল অ্যাক্সেসরি, হাইপোগ্লসাল নার্ভ। |
ঘ. সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তরঃ-
০১> স্নায়ুতন্রের প্রয়োজনীয়তা কী?
উত্তরঃ- স্নায়ুতন্ত্র নিম্নলিখিত কাজগুলি সম্পন্ন করে-
i> প্রাণীদেহের বিভিন্ন অঙ্গের কাজের মধ্যে সমন্বয় সাধন ও নিয়ন্ত্রণ।
ii> বাহ্যিক বা অভ্যন্তরীণ উদ্দীপনা গ্রহণ।
iii> গৃহীত উদ্দীপনা পরিবহন এবং বিভিন্ন স্থানে প্রতিক্রিয়া ঘটানো।
iv> পেশীর সংকোচন ও বিভিন্ন গ্রন্থির রস নিঃসরণে সহায়তা।
০২> অন্তর্বাহী স্নায়ু ও বহির্বাহী স্নায়ুর মধ্যে পার্থক্য লেখো।
উত্তরঃ-
অন্তর্বহী স্নায়ু | বহির্বাহী স্নায়ু |
i> সংজ্ঞাবহ নিউরোন দিয়ে গঠিত। ii> ডেনড্রন দীর্ঘ এবং অ্যাক্সন ক্ষুদ্র। iii> দেহের বিভিন্ন অঙ্গ থেকে উদ্দীপনা মস্তষ্কে বহন করে নিয়ে যায়। | i> আজ্ঞাবহ নিউরোন দিয়ে গঠিত। ii> ডেনড্রন ক্ষুদ্র এবং অ্যাক্সন দীর্ঘ। iii> মস্তিষ্ক থেকে নির্দেশ বিভিন্ন অঙ্গে বহন করে নিয়ে যায়। |
০৩> অ্যাক্সন ও ডেনড্রনের পার্থক্য উল্লেখ করো।
উত্তরঃ-
অ্যাক্সন | ডেনড্রন |
i> অপেক্ষাকৃত লম্বা এবং খুব অল্প শাখা-প্রশাখাযুক্ত। ii> সংখ্যায় এক। iii> কোশদেহ থেকে পরবর্তী স্নায়ুকোশে স্নায়ুস্পন্দন বহন করে। iv> ব্যানভিয়ার পর্ব থাকে। | i> অপেক্ষাকৃত ছোট এবং বহু শাখা-প্রশাখাযুক্ত। ii> সংখ্যায় একাধিক। iii> স্নায়ুকোশ থেকে কোশদেহে স্নায়ুস্পন্দন বহন করে। iv> ব্যানভিয়ার পর্ব থাকে না। |
০৪> নিউরোন ও স্নায়ু মধ্যে সম্পর্ক কী?
উত্তরঃ- আমাদের দেহে বিভিন্ন ইন্দ্রিয় হল সংবাদ গ্রহণ কেন্দ্র। এই সংবাদ মস্তিষ্কে বয়ে নিয়ে যায় স্নায়ু। বিভিন্ন উদ্দীপনা গ্রহণ করে পরিবহন এবং প্রতিক্রিয়া ঘটানো স্নায়ুর প্রধান কাজ। আর নিউরোন হল স্নায়ুর গঠনগত ও কার্যগত একক। নিউরোনের তিনটি অংশ, যথা- কোশদেহ, অ্যাক্সন ও ডেনড্রন। উদ্দীপনাকে ডেনড্রন কোশদেহে এবং অ্যাক্সন কোশদেহ থেকে পরবর্তী নিউরোনে পাঠায়। এভাবে উদ্দীপনা মস্তিষ্কে পৌঁছায়।
০৫> নিউরোনের যে কোন তিনটি অংশের কাজ উল্লেখ করো।
উত্তরঃ- নিউরোনের তিনটি অংশ, যথা- কোশদেহ, ডেনড্রন ও অ্যাক্সন। এই তিনটি অংশের কাজ হল-
কোশদেহের কাজঃ ডেনড্রন থেকে অ্যাক্সনে স্নায়ুস্পন্দন বহন করে।
ডেনড্রনের কাজঃ কোশদেহ থেকে পরবর্তী স্নায়ুকোশে স্নায়ুস্পন্দন বহন করে।
অ্যাক্সনের কাজঃ স্নায়ুকোশ থেকে কোশদেহে স্নায়ুস্পন্দন বহন করে।
০৬> মানব চক্ষুতে রেটিনা ও স্ক্লেরার অবস্থান ও তাদের প্রত্যেকটির একটি করে কাজ উল্লেখ করো।
উত্তরঃ- রেটিনার অবস্থানঃ অক্ষিগোলকের কৃষ্ণমন্ডলের ভিতরে রেটিনা অবস্থিত। এটি অক্ষিগোলকের একেবারে ভিতরের স্তর।
কাজঃ প্রতিবিম্ব গঠন করা।
স্ক্লেরার অবস্থানঃ অক্ষিকোটরের ভিতরের দিকে স্ক্লেরা অবস্থিত। এটি অক্ষিগোলকের বাইরের স্তর।
কাজঃ অক্ষিগোলকের আকৃতি বজায় রাখা, বাইরের আঘাত থেকে রক্ষা করা এবং অক্ষিগোলকের ভিতরে আলোর প্রবেশে বাধা সৃষ্টি করা।
০৭> মানুষের জ্ঞানেন্দ্রিয় হিসাবে নাসিকা ভূমিকা আলোচনা করো।
উত্তরঃ- নাসিকা হল ঘ্রাণেন্দ্রিয়। নাসাপথের শেষভাগে অবস্থিত ঘ্রাণ আবরণী কলায় সরু সরু নিউরোন থাকে, যাদের মুক্তপ্রান্ত নাসাপথের অভিমুখে থাকে। বায়ুবাহিত উদ্বায়ী বস্তু ঘ্রাণ আবরণী কলার কোশ নিঃসৃত শ্লেষ্মায় দ্রবীভূত হয়ে বাইপোলার স্নায়ুকোশগুলিকে উদ্দীপিত করে এবং অলফ্যাক্টরি স্নায়ু দ্বারা মস্তিষ্কে পৌঁছালে বস্তুর ঘ্রাণ পাওয়া যায়।
০৮> গুরুমস্তিক, লঘুমস্তিক ও সুষুম্নাশীর্ষকের যে কোনো একটি করে কাজ উল্লেখ করো।
উত্তরঃ- গুরুমস্তিষ্কের কাজঃ বিভিন্ন অনুভূতির বিচার-বিশ্লেষণ এবং সমন্বয়, স্নায়ুতন্ত্রের কাজের মধ্যে সমন্বয় ঘটানো।
লঘুমস্তিষ্কের কাজঃ দেহের ভারসাম্য রক্ষা।
সুষুম্নাশীর্ষকের কাজঃ হৃদস্পন্দন, লালা নিঃসরণ, শ্বাস-প্রশ্বাস, রক্তচাপ প্রভৃতি নিয়ন্ত্রণ।
০৯> স্নায়ুকোশের অ্যাক্সনের গঠন সংক্ষেপে বর্ণনা করো।
উত্তরঃ- নিউরোনের যে শাখাটি খুব লম্বা হয় তাকে অ্যাক্সন বলে। এটি প্রায় তিন-চার ফুট লম্বা হয়। অ্যাক্সনে অবস্থিত সাইটোপ্লাজমকে বলা হয় অ্যাক্সোপ্লাজম। অ্যাক্সনকে ঘিরে থাকে নিউরোলোমা আবরণ। এর নীচে থাকে মায়োলিন আবরণী। এই আবরণী কোথাও কোথাও অনুপস্থিত থাকে। এই স্থানগুলিতে খাঁজের সৃষ্টি হয়, এগুলিকে ব্যানভিয়ার পর্ব বলে। অ্যাক্সনের শেষ অংশ বহু শাখা-প্রশাখায় বিভক্ত, এগুলিকে প্রান্ত বুরুশ বলে।প্রান্ত বুরুশের শেষ প্রান্তে অবস্থিত থলির মতো অংশে এক প্রকার রাসায়নিক পদার্থ থাকে।
১০> মানব কর্ণের কর্ণপটহ, ককলিয়া ও অর্ধবৃত্তাকার নালির একটি করে কাজ উল্লেখ করো।
উত্তরঃ- কর্ণপটহের কাজঃ কর্ণছত্র দ্বারা সংগৃহীত শব্দতরঙ্গের পরিবহন।
ককলিয়ার কাজঃ শ্রবণে সাহায্য করা।
অর্ধবৃত্তাকার নালির কাজঃ দেহের ভারসাম্য রক্ষা করা।
১১> স্নায়ুতন্র বলতে কী বোঝো ? প্রাণীদের স্নায়ুতন্র ও হরমোনের কার্যগত একটি সাদৃশ্য ও একটি বৈসাদৃশ্য উল্লেখ করো।
উত্তরঃ- স্নায়ুতন্ত্রঃ যে তন্ত্রের সাহায্যে জ্ঞানেন্দ্রিয়ের মাধ্যমে বিভিন্ন অনুভূতি গ্রহণ এবং শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের চালনা সম্পাদিত ও নিয়ন্ত্রিত হয়, তাকে স্নায়ুতন্ত্র বলে।
স্নায়ুতন্ত্র ও হরমোনের কার্যগত সাদৃশ্যঃ উভয়ই সমন্বয়সাধক হিসাবে কাজ করে।
স্নায়ুতন্ত্র ও হরমোনের কার্যগত বৈসাদৃশ্যঃ কাজশেষে স্নায়ুতন্ত্রের কোনরূপ পরিবর্তন হয় না, কিন্তু কাজশেষে হরমোন ধ্বংসপ্রাপ্ত হয় এবং অপসারিত হয়।
১২> স্নায়ু কাকে বলে? প্রান্তাসন্নিকর্ষ কাকে বলে?
উত্তরঃ- স্নায়ুঃ যে তন্তুর মাধ্যমে দেহের বিভিন্ন ইন্দ্রিয় থেকে উদ্দীপনা গ্রহণ, উদ্দীপনায় সাড়া দেওয়া এবং বিভিন্ন জৈবনিক ক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ ও সম্পন্ন হয় তাকে স্নায়ু বলে।
প্রান্তসন্নিকর্ষঃ দুটি নিউরোনের মাঝের ফাঁক বা সন্ধিস্থলকে প্রান্তসন্নিকর্ষ বা সাইন্যাপস বলে।
ঙ. অঙ্কনধর্মী প্রশ্নঃ-
০১> মানবচক্ষুর উল্লম্বচ্ছেদের একটি পরিচ্ছন্ন চিত্র অঙ্কন করে লেন্স, অচ্ছোদপটল ,কনীনিকা, অক্ষিপট, তারারন্ধ্র, পীতবিন্দু, শ্বেতমন্ডল ও কৃষ্নমন্ডল অংশ চিহ্নিত করো।
০২> একটি সরল প্রতিবর্ত চাপের চিত্র অঙকন করে গ্রাহক অঙ্গ, সংবেদী নিউরোন ও চেষটীয় নউরোন চিহ্নিত করো এবং তিরচিহ্নের সাহায্যে উদদীপনা প্রবাহের গতিপত নির্দেশ করো।
উত্তরঃ- বইয়ে যে চিত্র আছে তা দেখে বার বার Practice করতে হবে।
1 টি মন্তব্য:
এই প্রয়াশের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাই। আগামী দিনে ছাত্র স্বার্থে এই ধরনের বিষয়ভিত্তিক উপস্থাপনার যথেষ্ট প্রয়োজন আছে। ধন্যবাদান্তে শ্রী শুভাশীষ চক্রবর্তী
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন